রবিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৫

২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

leading admission leading admission
রবিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৫
২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর- ১৮২
**সদ্যপ্রাপ্ত

>> দেশের প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে ৪ জনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সীসা

>> রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্ত শমসের মবিন চৌধুরীর

>> খাতা পুনঃনিরীক্ষণ : সিলেটে এইচএসসিতে পাস আরও ৩১ জন

>> সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন দিলো দুর্বৃত্তরা

>> লিবিয়া উপকূলে ২৬ বাংলাদেশিকে নিয়ে ডুবে গেলো নৌকা, ৪ জনের মৃত্যু

>> স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ৫৫১৯ টাকা

>> নির্বাচনে ৯ দিনের জন্য মাঠে নামবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

>> ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের থানায় বিস্ফোরণে ৭ জন নিহত

>> শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

>> দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী, তাদের বাদ দিয়ে উন্নয়নের চিন্তা করলে ভুল হবে : সেনাপ্রধান

আপনি পড়ছেন : জাতীয়

চাকসু নির্বাচন : ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের


ডেস্ক রিপোর্ট
2025-10-16
চাকসু নির্বাচন : ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভিপি (সহ-সভাপতি) ও জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে, এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদে জয়ী হয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী। 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত 'সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট' প্যানেলের ভিপি পদে ইব্রাহিম হোসেন রনি ও জিএস পদে সাঈদ বিন হাবিব নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে এজিএস নির্বাচিত হয়েছেন ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থী আইয়ুবুর রহমান তৌফিক।

আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ভোর ৪টার দিকে ১৪টি হল ও একটি হোস্টেলের অনানুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

চাকসুর ১৪টি হলের ফলাফল অনুযায়ী, ভিপি পদে ইব্রাহিম হোসেন রনি ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ২২১টি আর জিএস পদে সাঈদ বিন হাবিব ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ২৯৫টি। অন্যদিকে এজিএস পদে আইয়ুবুর রহমান তৌফিক ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৪১টি।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। চাকসুর ২৬টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৪১৫ জন প্রার্থী, আর হল ও হোস্টেল সংসদের ২৪টি পদের জন্য লড়েছেন ৪৯৩ জন।

চাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলেও ফলাফল প্রকাশের আগে বেশ কিছু জায়গায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত একটার পর দুই হলের ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে অবরুদ্ধ করে রাখে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে অধ্যাপক কামাল মুক্ত হন।

এর আগে, দিনভর সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ হলেও ফলাফল প্রকাশের আগে বিভিন্ন জায়গায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেটের বাইরে ছাত্রদলের সমর্থনে বিএনপি ও ছাত্রশিবিরের সমর্থনে জামায়াতের নেতাকর্মীরা আশেপাশে অবস্থান নেন। এ সময় উভয় পক্ষই শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তার পাশে থাকলেও অপ্রীতিকর কোনো ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। রাত একটা পর্যন্ত তাদের অবস্থান করতে দেখা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে রাতেই ক্যাম্পাসে বিজিবি মোতায়েন করা হয়।