শুক্রবার, মে ২৩, ২০২৫

৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

leading admission leading admission
শুক্রবার, মে ২৩, ২০২৫
৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর- ১৮২
**সদ্যপ্রাপ্ত

>> সভাপতি পাবেল, সেক্রেটারি রাব্বী নির্বাচিত

>> জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব দাবি মেনে নিল সরকার

>> দীর্ঘ ৮ মাসেও গঠন হয়নি কমিটি, ক্রীড়া ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে সিলেট

>> শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব আশরাফ সিদ্দিকী বিটু এবং সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট শামীমা আক্তার গ্রেফতার

>> দায়িত্বে অবহেলা : বরখাস্ত ৩ পুলিশ কর্মকর্তা

>> জেলা ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটি থেকে কাপালির পদত্যাগ

>> করিডর ইস্যুতে চীন যুক্ত নয় : চীনা রাষ্ট্রদূত

>> দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

>> পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ও একটি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

>> ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় চীনের উদ্বেগ

আপনি পড়ছেন : রাজনীতি

শেখ মুজিবের ছবি সরানো নিয়ে বক্তব্যের পর রিজভীর দুঃখ প্রকাশ


ডিএসএম ডেস্ক
2024-11-12
শেখ মুজিবের ছবি সরানো নিয়ে বক্তব্যের পর রিজভীর দুঃখ প্রকাশ

‘বঙ্গভবন থেকে শেখ মুজিবের ছবি সরানো উচিত হয়নি’ বলে নিজের দেওয়া বক্তব্যের সংশোধনী দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকালে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় বিএনপি আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও রক্তদান কর্মসূচির অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগের মতো সংকীর্ণ নই। এজন্যই বলছি, শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলা ঠিক হয়নি। খন্দকার মোশতাক ছবি নামিয়েছে, জিয়াউর রহমান তুলেছেন। ইতিহাস বিচার করবে। সেই বিচারের ভার জনগণের। আমাদের জাতীয় জীবনে যার যতটুকু অবদান সেটা স্বীকার করতে হবে।’

এরপর দুপুরে রিজভীর পক্ষ থেকে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ দপ্তর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আজ গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘বঙ্গভবন থেকে শেখ মুজিবের ছবি নামানো হয়েছে’ মর্মে একটি সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। আমি মনে করেছিলাম, বঙ্গভবনের দরবার কক্ষে যেখানে সব রাষ্ট্রপতির ছবি থাকে সেখান থেকে শেখ মুজিবের ছবি নামানো হয়েছে। মূলত, ছবিটি সরানো হয়েছিল বঙ্গভবনের অন্য একটি অফিস কক্ষ থেকে।’

বিবৃতিতে রিজভী আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনে শেখ মুজিবের ছবি রাখার বাধ্যতামূলক আইন করা হয়েছে। ফ্যাসিবাদী আইনের কোনো কার্যকারিতা থাকতে পারে না। অফিস-আদালত সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিৎ নয়। অনাকাঙ্ক্ষিত বক্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত।’