ব্রাজিলের
এদের মিলিতাওয়ের শট উরুগুয়ের গোলরক্ষক
ঠেকিয়ে দেন, আর ডগলাস
লুইস বল মারেন পোস্টে।
অপরদিকে, উরুগুয়ের হোসে মারিয়া গিমেনেসের
শট ব্রাজিলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার ঠেকিয়ে দেন।
দুই
হলুদ কার্ড পেয়ে নিষেধাজ্ঞার মুখে
থাকা ভিনিসিয়াস জুনিয়র এই ম্যাচ খেলতে
পারেননি। তার বদলে শুরু
থেকেই ছিলেন এন্ড্রিক। কিন্তু তাকে নিয়ে এত
আলোচনার কী কারণ সেটা
প্রমাণ করতে পারেননি ম্যাচে।
পাশাপাশি ছিল অপরাপরদের ব্যর্থতা।
বল
দখলের লড়াইয়ে এগিয়ে ব্রাজিল। গোলে নেওয়া শটের
ক্ষেত্রেও ছিল এগিয়ে, কিন্তু
কাজের কাজ গোল করা,
সেটা করতে পারেনি কেউ।
এমনকি ম্যাচের ৭৪তম মিনিটে রদ্রিগোকে
ফাউল করে লাল কার্ড
দেখা ন্যাথান নন্দেজের কারণে দশ জনের দলে
পরিণত হওয়া উরুগুয়ের বিপক্ষে
পারেনি কাঙ্খিত গোল বের করতে।
ম্যাচের
৬০ শতাংশ বল দখলে ছিল
ব্রাজিলের, লক্ষ্যে ছিল ৩টি শটও।
অপরদিকে পুরো টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ
গোল ও সর্বোচ্চ লক্ষ্যে
শট রাখা উরুগুয়ে এই
ম্যাচে মাত্র একটি শট লক্ষ্যে
রাখতে পেরেছিল।
এদিকে,
দিনের আগের ম্যাচে পানামাকে
৫-০ গোলের বিশাল
ব্যবধানে হারিয়েছে কলম্বিয়া। সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে কলম্বিয়া ও
উরুগুয়ে, এবং অপর সেমিফাইনালে
কানাডা ও আর্জেন্টিনা মুখোমুখি
হবে।